স্মার্টফোনের ক্ষতিকর প্রভাবঃ
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে স্মার্টফোনের ক্ষতিকর প্রভাব যে কত তার হিসেব নেই। স্মার্টফোন এর কারণে আমাদের শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা যে কতটা হুমকির মুখে তা জানতে এই লিখাটি পড়তে পারেন।
যেখানে স্মার্টফোন কে আমাদের ব্যবহার করার কথা ছিল, সেখানে স্মার্টফোন উল্টা বলা যায় আমাদের ব্যবহার করে যাচ্ছে। হুট করে অনেকেরই মাথায় আসেনা ব্যক্তিগত, পারিবারিক কিংবা সামাজিক জীবনে স্মার্টফোন কিভাবে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে!! কিন্তু কেউ যদি তার দৈনন্দিন জীবন এবং তার কাজকর্মের রুটিন নিয়ে একটু গভীরভাবে ভাবে তাহলেই বুঝতে পারবে। স্মার্টফোনের ক্ষতিকর প্রভাব কি কি!
একসময় আমরা প্রয়োজনে ফোন ব্যবহার করতাম। কিন্তু ধীরে ধীরে এই ফোন আমাদের জীবনের একটা অংশ হয়ে আছে। জীবনে অনেক মূল্যবান জিনিস ছাড়া বাঁচার কথা ভাবা যায়। কিন্তু নিয়মিত ফোন ব্যবহারকারীর পক্ষে এটা ছাড়া বেঁচে থাকা কিছুটা আদিম যুগে ফিরে যাওয়ার মত শাস্তি।
নিচে কিছু প্রতীকী ছবির মাধ্যমে আমাদের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক জীবনে স্মার্টফোনের ক্ষতিকর প্রভাব তুলে ধরা হলঃ
উপরের প্রতিটি ছবিই প্রতীকী। কিন্তু ভালোভাবে লক্ষ করলে বোঝা যাবে আমরা আমাদের সারাদিনের কর্মকাণ্ডে আমরা স্মার্টফোন দিয়ে কতটা প্রভাবিত। এবং এই প্রভাব কমছে না। প্রতিদিন একটু একটু করে বরং আরো বাড়ছে। ধীরে ধীরে আমাদের আরো বেশি দখল করে নিচ্ছে। বিভিন্ন শারীরিক রোগব্যাধি, মানসিক অশান্তির কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এটি একটা নেশার মত। যা একদিনে কমানো বা ছেড়ে দেয়া বলা যায় প্রায় অসম্ভবের মত।স্মার্টফোনের ক্ষতিকর প্রভাব মাথায় রেখে আস্তে আস্তে আমরা যদি নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করতে শিখি তাহলে হয়ত আমরা সত্যি সত্যিই পারব স্মার্টফোন ব্যবহার করতে। স্মার্টফোন দ্বারা ব্যবহৃত হতে নয়।